বৃহস্পতিবার , ১৮ এপ্রিল ২০২৪

পটুয়াখালী জেলাধীন মরিচবুনিয়া ইউনিয়ন ভুমি কর্মকর্তা মোঃ ফোরকানুল আলমের বিরুদ্ধে ঘুষ বানিজ্য, জমি মিউটেশন, নামজারী আবাসিক হারের চেয়ে বেশী খাজনা নেওয়া সহ বিভিন্ন দূরর্নীতি অভিযোগ উঠেছে টাকা দিয়েও পাচ্ছেন না সঠিক ভাবে মিউটেশনের কাগজ। সরজমিনে বিভিন্ন লোকের সাথে কথা বললে বেরিয়ে আসে তার নানা কুকর্মের কথা। দেখলে বুঝাই যায়না ফোরকানুল আলম এমনকাজ করতে পারেন। ফোরকানুল আলম মির্জাগঞ্জের গাবুয়া ইউনিয়ন ভুমি অফিসে তফসিল দার থাকাকালীন সময়ে কাকড়া বুনিয়া নিবাসি মোঃ জাহেদুল ইসলাম ওরফে আলামিন সাহেবের কাছ থেকে দুটি দলিল মিউটেশন করার কথা বলে ১০,০০০/- (দশ হাজার) টাকা গ্রহন করেন। কিন্তু ২০১৩ পেরিয়ে ২০১৮ সাল অতিবাহিত হলেও আজ পর্যন্ত তিনি কোন কাগজ দেননি। আলামিন তফসিল দার ফোরকানুল আলমের কাছে কাগজ চাইলে তিনি টালবাহানা করতে থাকেন। আজ দিব কাল দিব বলিয়া কাল ক্ষেপন করেন এবং সেখান থেকে সুবিদ খালী ভ‚মি অফিসে চলে আসেন। এ নিয়ে বাড়াবাড়ি করলে অন্য লোক মারফত ২০০০/- টাকা তাকে ফেরত দেন আলামিন সাহেব আরোও জানান, ফোরকান সাহেব ২০০০/- টাকা দিয়েছে এবং আমার কাগজ আমাকে দিবে বলিয়াছেন। সরকারী রেট অনুসারে দুটি দলিলে সর্বচ্চ ২৫০০/- টাকা নিতে পারেন কিন্তু আমার কাছ থেকে ১০,০০০/- (দশ হাজার) টাকা নিয়ে আরোও কাগজ দেওয়ার সময় ১০,০০০/- (দশ হাজার) দিতে হবে বলেন। উক্ত দাবী কৃত টাকা না দেওয়ায় আজ পর্যন্ত কোন কাগজ দেন নি। এছাড়াও মির্জাগঞ্জ উপজেলার দেওলী গ্রামের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তিনি বলেন, আমার কাছ থেকেও  তিনি দুটি দলিল মিউটেশন করার জন্য ১০০০০/- (দশ হাজার) টাকা নিয়েছেন এখন পর্যন্ত কোন টাকা বা কাগজ কিছুই তিনি দেন নি। এ ছাড়াও তার বিরুদ্ধে রয়েছে  নানা ধরনের অভিযোগ চলবে।

 নগর-মহানগর থেকে আরোও সংবাদ

ই-দেশকাল

আর্কাইভ