আখাউড়াউপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে চিকিৎসানেওয়ার পর বিশ্বজিৎ পাল বাবু থানায় মামলা করেন। মামলায় বাদি উল্লেখ করেন, আগে থেকেইমহিউদ্দিন মিশুর সঙ্গে তার বিরোধ চলে আসছিল। ঘটনার সময় চেকপোস্টের নো-ম্যান্সল্যান্ডএলাকায় বিশ্বজিৎ পালকে দেখতে পেয়ে গালমন্দ করতে থাকেন মহিউদ্দিন মিশু। বিশ্বজিৎ পালগালমন্দের প্রতিবাদ না করে ঘটনাস্থল ত্যাগ করতে উদ্যত হলে মহিউদ্দিন মিশু দৌড়ে এসেতাকে কিল-ঘুষি মারতে থাকে। এক পর্যায়ে মহিউদ্দিন মিশু ধারালো বস্তু দিয়ে উপর্যুপরিআঘাত করলে বিশ্বজিৎ’র থুতনিরনিচে বাম পাশে রক্তাক্ত জখম হয়। পরে সেখান থেকে তাকে স্থানীয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেনেওয়া হলে রক্তাক্ত স্থানে দুটি সেলাই দেওয়া হয়।
ঘটনারপরপর সেখানে দায়িত্বরত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা মহিউদ্দিন মিশুকে আটক করে আখাউড়াথানায় নিয়ে আসে। পরে মামলা দায়েরতাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। কালের কণ্ঠের জেলা প্রতিনিধিবিশ্বজিৎ পাল বাবু’র ওপরহামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই আখাউড়া অরুণ সংঘের সকল সদস্যবৃন্দ। তাছাড়া বলেন আমাদের অরুন সংঘের সভাপতি বিশ্বজিৎ পাল বাবু’র ওপর হামলার তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি জানান।আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.নূরে আলম বলেন, ‘মহিউদ্দিন মিশু’র নামেআখাউড়া থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। আজ সোমবার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানোহবে