জানা গেছে, পূর্বঘোষণা অনুযায়ী দুপুর সাড়ে ১২টা থেকেই আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা দোয়েল চত্বরহয়ে হাইকোর্টের দিকে মিছিল নিয়ে আসতে থাকে। এ সময় শিশু একাডেমির সামনে বেরিকেট দেয়পুলিশ। একপর্যায়ে পৌনে ১টার দিকে দুজন শিক্ষার্থীকে আটক করে প্রিজন ভ্যানে তোলে পুলিশ।পরে আইনজীবী, শিক্ষক ও মানবাধিকার কর্মীরা পুলিশের গাড়ি আটকে আটক দুজনকে ছাড়িয়ে নেওয়ারচেষ্টা করেন। পরে আধা ঘণ্টা পর তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া হয় বলে জানা গেছে।
এদিকে, পুলিশেরবাধায় হাইকোর্ট এলাকায় ঢুকতে না পেরে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদেরকে প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত(বেলা ২টা) অবস্থান করতে দেখা যায়।এর আগে, গতকাল (৩০ জুলাই) আজকের এই কর্মসূচি ঘোষণাকরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আব্দুল কাদের বলেন, আগামীকাল (৩১জুলাই) দেশের সকল আদালত, ক্যাম্পাস এবং রাজপথে মার্চ ফর জাস্টিস কর্মসূচি পালন করাহবে। ঢাকায় হাইকোর্ট প্রাঙ্গণ ও জজকোর্ট প্রাঙ্গণে জমায়েত হবে। এর বাইরে প্রতিটি ক্যাম্পাসএবং রাজপথে আপনারা নিজেদের সুবিধামতো স্থান এবং সময়ে কর্মসূচি পালন করবেন।
তিনি আরও বলেন,আমরা সারাদেশের শিক্ষক, আইনজীবী, মানবাধিকার কর্মী, পেশাজীবি, শ্রমজীবী ও সকল নাগরিককেআমাদের কর্মসূচি পালনে সর্বাত্মক সহযোগিতা ও আমাদের দাবী আদায়ের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণাকরতে বিশেষভাবে অনুরোধ করছি।মার্চ ফর জাস্টিস কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ও অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের(বুয়েট) শিক্ষার্থীরাও দুপুর ১টার দিকে যোগ দেন।