দুপুর ১টার দিকে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণকমিশনের (বিটিআরসি) কার্যালয়ে ব্রিফিং করে এ ঘোষণা দেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিপ্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। বৈঠকে টিকটকের প্রতিনিধিরা সশরীরে এবং ফেসবুক ও ইউটিউবেরপ্রতিনিধিরা অনলাইন প্ল্যাটফর্মে অংশ নেন।
বৈঠক শেষে টেলিযোগাযোগপ্রতিমন্ত্রী বলেন, বৈঠক শেষে আমরা এ ব্রিফিং করছি। এটা শেষ হলেই ফেসবুক খুলে দেওয়াহবে। তখন ভিপিএন ব্যবহার কমবে। ইন্টারনেটে গতিও বাড়বে। ফেসবুকের ক্যাশ সার্ভার ঠিকহয়ে গেলে স্বাভাবিকভাবে সবাই তা ব্যবহার করতে পারবেন। আমরা হোয়াটস্যাপ ওপেন করে দিচ্ছি।সবগুলোই ওপেন করে দিচ্ছি। তাদের কমিউনিটি গাইডলাইন মেনে চালু হবে। তিনি বলেন, ফেসবুক-ইউটিউবও টিকটককে বাংলাদেশে তাদের অফিস স্থাপনের অনুরোধ করেছি। আমরাও চাই এ দেশে তাদের বিনিয়োগহোক। বাংলাদেশে অফিস ও ডেটা সেন্টার স্থাপন করলে আমরাও তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারব।
গত ১৮ জুলাই রাত৯টার দিকে সারাদেশে ইন্টারনেট শাটডাউন করা হয়। ওই সময় থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোওবন্ধ ছিল। ২৩ জুলাই ব্রডব্যান্ড এবং ২৮ জুলাই মোবাইল ইন্টারনেট সচল করে দেওয়া হলেওবন্ধই ছিল মেটার চারটি প্ল্যাটফর্ম ও টিকটক। তবে এ সময় ইউটিউব চালু ছিল।